Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন (জনশুমারি অনুযায়ী জুন, ২০২২ পর্যন্ত)। বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১৫ লাখ ৯০ হাজার জন (১ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখে, সূত্র: এসভিআরএস ২০২৩) । জনসংখ্যার ঘনত্ব ১১৭১ (প্রতি বর্গকিলোমিটার-২০২৩, সূত্র: এসভিআরএস ২০২৩)। জনসংখ্যার স্বাভাবিক বৃদ্ধির হার ১.৩৩ (২০২৩)। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ০.৬৯ (২০২৩) । খানার আকার ৪.২ জন (২০২৩) । লিঙ্গানুপাত (পুরুষ/নারী×১০০) ৯৬.৩ ; স্থূল জন্মহার ১৯.৪; স্থূল মৃত্যুহার ৬.১ (২০২৩) । প্রত্যাশিত গড় আয়ু ৭২.৩ বছর (২০২৩) । সাক্ষরতার হার (৭ বছর ও তদূর্ধ্ব) – ৭৭.৯% (২০২৩) । স্থূল প্রতিবন্ধিতার হার ২৮.২ (প্রতি হাজারে- ২০২৩) । দারিদ্র্যের হার ১৮.৭% ও অতি দারিদ্র্যের হার ৫.৬% । বেকার জনগোষ্ঠী ২.৫৮ মিলিয়ন । বেকারত্বের হার ৩.৫৩% । মূল্যস্ফীতি১১.৬৬% (জুলাই ২০২৪) । মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর হার (৫ বছর ও তদূর্ধ্ব) - ৫৯.৯% (২০২৩) । ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর হার (৫ বছর ও তদূর্ধ্ব) - ৪৫.৭% (২০২৩) । মাতৃমৃত্যুর অনুপাত ১৩৬ (প্রতি লাখ জীবিত জন্মের বিপরীতে- ২০২৩)। জিডিপি – ৩২,১০৪ বিলিয়ন টাকা (২০২২-২৩)। জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার – ৫.৭৮% (২০২২-২৩) । জিএনআই – ৪৬,৭০১ বিলিয়ন টাকা (২০২২-২৩) । মাথাপিছু আয়– ২,৭৩,৩৬০ টাকা। সূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএ)


এক নজরে

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দেশের জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থা হিসাবে কাজ করছে । উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়, বোদা, পঞ্চগড় এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট-এ স্বাগতম। এই ওয়েবসাইট-টি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বর্তমান কার্যাবলী এবং তথ্য সংরক্ষণের একটি প্রদর্শনী স্থান। আপনার কাঙ্খিত তথ্য খুঁজে পেতে পৃষ্ঠা ও লিঙ্ক গুলির মাধ্যমে ব্রাউজ করুন। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর বাংলাদেশে সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়ন, উন্নয়ন ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণে পরিসংখ্যানের গুরুত্ব উপলব্ধি করে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুদুরপ্রসারী চিন্তাধারার ফলশ্রুতিতে ও তাঁর দিক-নির্দেশনায় ১৯৭৪ সালে আগষ্ট মাসে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা ৪টি পরিসংখ্যান অফিস (পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিসংখ্যান ব্যুরো, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন কৃষি পরিসংখ্যান ব্যুরো ও কৃষি শুমারি কমিশন এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন আদমশুমারি কমিশন)-কে একীভূত করে সৃষ্টি করা হয় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো !

এক নজরে টুংগীপাড়া উপজেলাঃ

গোপালগঞ্জ জেলার অন্তর্গত ২২.৯০০০উত্তরঅক্ষাংশএবং ৮৯.৮৮৩৩পূর্ব দ্রাঘিমায় অবস্থিত ১২৭.২৫ বর্গ কিঃ মিঃ আয়তন বিশিষ্ট একটি উপজেলা

সাধারণ তথ্যাবলীঃ

ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা

:

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সমাধি সৌধ

। জনসংখ্যা (আদমশুমারী-২০১১)

:

৯৯,৭০৫ জন

পুরুষ                  

:

৫০,৬৯০ জন

মহিলা  

:

৪৯,০১৫ জন

। আবাদী জমি                                

:

১০,০৭৬ হেক্টর

এক ফসলী          

:

৪৩৫০ হেক্টর

দুই ফসলী 

:

৩৮০৫ হেক্টর

তিন ফসলী

:

১৯২১ হেক্টর

। মোট পরিবার

:

২০,৭৬৩ টি

পৌরসভা (টুংগীপাড়া পৌরসভা)

:

০১ টি

। ইউনিয়ন(কুশলী, বর্ণি, পাটগাতি, ডুমুরিয়া ও গোপালপুর)                           

:

০৫ টি

 

। গ্রাম                                  

:

৬৯ টি

। ইউনিয়ন ভূমি অফিস       

:

০৩ টি

। মৌজা                             

:

৩৩ টি

১০। কলেজ                               

:

০২ টি

সরকারী         

:

০১ টি

বেসরকারী        

:

০১ টি

১১। স্কুল এন্ড কলেজ                      

:

০১ টি

১২। মাধ্যমিক বিদ্যালয়                

:

১৫ টি

সরকারী           

:

০১ টি

বেসরকারী         

:

১৪ টি

১৩। নিমণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়           

:

০২ টি

১৪। মাদ্রাসা

:

০৩ টি

ফাজিল মাদ্রাসা    

:

০২ টি

এবতেদায়ী মাদ্রাসা 

:

০১টি

 

 

 

১৫। প্রাথমিক বিদ্যালয়                   

:

৭৬টি

সরকারী

:

৪২ টি

রেজিস্টার্ড

:

৩৪টি

১৬। হাসপাতাল                              

:

০২টি

১৭ কমিউনিটি ক্লিনিক                      

:

০৭ টি

১৮। এল এস ডি খাদ্য গুদাম           

:

০১ টি

১৯। মসজিদ                            

:

১৯৫ টি

২০। মন্দির                         

:

১০৫ টি

২১। পর্যটন মোটেল                 

:

০১ টি

২২। ভি আই পি রেষ্ট হাউস               

:

০১ টি

২৩। ডাকবাংলো                    

:

০১ টি

২৪। অডিটরিয়াম                      

:

০১ টি

২৫। ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন              

:

০১ টি

২৬। বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান

:

শেখ রাসেল দুঃস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পূর্ণবাসন কেন্দ্র

 

 

শহীদ শেখ জামাল যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

  

 

বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশ গবেষনা ইনস্টিটিউট

     

 

 

২৭। সড়

:

৩০২ কিঃ মিঃ (১১০ টি রাস্তা)

পাঁকা

:

১৮২ কিঃ মিঃ

কাঁচা

:

১২০ কিঃ মিঃ

উপজেলা কৃষি অফিসের ২০১২ সালের দেওয়া তথ্য অনুযায়ীঃ    
খানা : ১৭,৬১৩ (কৃষক পরিবার)
ফসলের নিবিড়তা : ১৭৫.৮৯%
কৃষি পরিবেশ অঞ্চল : ১২, ১৪
নৌ-বন্দর সমূহ :

ক) পাটগাতী, খ) বাঁশবাড়ীয়া, গ) তারাইল, ঘ)ডুমরিয়া (বিলুপ্ত)

বন্দরগুলো হতে ঢাকা,খুলনাসহ বরিশাল,পিরোজপুর, নাজিরপুর, বাগেরহাট, বানারীপাড়া

কোটালীপাড়া ইত্যাদি স্থানে নৌ-যান চলাচল করে থাকে।

প্রধান প্রধান রপ্তানী জাত পন্য :

ধান,পাট, হোগলা, বাঁশ, সবজি (পানি কচু, ওলকপি, উচ্ছে, চালকুমড়া, কদু (লাউ), মিষ্টিকুমড়া, শাপলা

মৎস্য- দেশীয় প্রজাতির সরপুটি মাছ, শিং মাছ, মাগুর মাছ, কৈ মাছ, বেলে মাছ, সোল মাছ, টাকি মাছ, গলদা চিংগী এছাড়া রুই, কাতলা, মৃগেলসহ কার্প জাতীয় সকল প্রকার মাছ।

 

উপজেলার পটভূমিইতিহাস ও সংস্কৃতি :

লালসবুজের দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। এ দেশেরই দক্ষিণভাগে এক সময়ের স্রোতস্বিনী মধুমতির কোল ঘেঁষে গড়ে উঠেছে উপজেলা টুংগীপাড়া। যার বুক জুড়ে রয়েছে কাকেরচক্ষু মাজা স্বচ্ছ জলের ধারা বাঘিয়া নদী, রয়েছে মাছে-ভাতে বাঙালির হরেকরকম মাছের আধার বর্ণি বাওড়। আরো আছে নানা রকম ফসল উৎপাদনের জন্য বিস্তীর্ণবিল ও চরাঞ্চল। তবে সবকিছু ছাপিয়ে রয়েছে দুটি সুগগ্ধি গোলাপ-যার একটিরাজনৈতিক অন্যটি ধার্মিক।

 

          একটিপৌরসভা ও পাঁচটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত মাত্র ১২৭.২৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনেরটুংগীপাড়া উপজেলার নাম করণে রয়েছে অভিনবত্ব- শোনা যায় পারস্য এলাকা থেকেআগত কতিপয় মুসলিম সাধক অত্র এলাকার প্লাবিত অঞ্চলে টং বেঁধে বসবাস করতেথাকেনএবং কালক্রমেঐ টং থেকেই নাম হয় টুংগীপাড়া। টুংগীপাড়া উপজেলার উত্তরে রয়েছে গোপালগঞ্জজেলা সদর,দক্ষিণে ও পশ্চিমে মায়াবতী মধুমতি। মধুমতির অপর পাড়ে রয়েছেধর্মীয় সাধক পুরুষ মরহুম খানজাহান আলী (রাঃ)এর পূণ্য ভূমি বাগেরহাট জেলারচিতলমারী ও মোল্লারহাট উপজেলা। আর পূর্বে রয়েছে কিশোর কবি সুকান্তভট্টাচার্যের আদি তীর্থ ভূমি গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া উপজেলা। আয়তনেছোট এবং নামে অভিনবত্ব থাকলেও বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে টুংগীপাড়ায়রয়েছে গৌরবদীপ্ত ইতিহাস ও ঐতিহ্য।

          এলাকারমানুষের প্রধান উপজীবিকা কৃষি। তবে চাকুরীজীবি ও ব্যবসায়ীর সংখ্যাওনিতান্ত কম নয়। তবে সাধারণ ভাবে মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা ততটা ভাল নয়।কারণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে বরাবরই টূংগীপাড়া অবহেলিত। ফলে এখানেমানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা তেমন জোরালো ভাবে বা দৃঢ়ভাবে গড়ে উঠেনি।

ইভেন্ট ক্যালেন্ডার